থ্যালাসেমিয়া রোগী কতদিন বাঁচে
থ্যালাসেমিয়া রোগী কতদিন বাঁচে,থ্যালাসেমিয়া রোগীর বিয়ে,থ্যালাসেমিয়া রোগীর খাবার তালিকা,থ্যালাসেমিয়া কি ব্লাড ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে এই অনুচ্ছেদে ।
থ্যালাসেমিয়া রোগী কতদিন বাঁচে
আসলে থ্যালাসেমিয়া মাইনর যাদের রোগ তাদের যদি শরীরের আয়রন বের করে দেওয়া হয় তাহলে ৩০ থেকে ৪০ বা তার বেশিও দিনও বাচতে পারে । তাই এই রোগটি থেকে বাচার জন্য সচেতনতা খুবই গুরুত্ব রাখে । তবে ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়া ভাল কারন থ্যালাসেমিয়া আলফা না বিটা সেটা পরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে হবে ।
থ্যালাসেমিয়া কি ব্লাড ক্যান্সার
না থ্যালাসেমিয়া কোন ব্লাড ক্যান্সার রোগ না ।
থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগী কত বছর বাঁচে
আসলে ৫০বা ৬০ বছর বাচার গড় প্রবনতা দেখা যায় এই থ্যালাসেমিয়া রোগীদের । ইউ.এস.এ এর ডাক্তাররা তাদের জনগনকে এই রোগ হলে বর্তমানে তারা স্বাবাভিক আয়ুকাল পেতে পারবেন বলেও জানান তবে গড় হিসাবে মূলত ৫০/৬০ বছর ।
থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক কে
মা অথবা বাবা যদি যেকোন একজন এই রোগের বাহক থাকে তাহলে এই থ্যালাসেমিয়া রোগ হয়ে থাকে।
বিটা থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট ট্রিটমেন্ট
মা বাবার দুজনের মধ্য থেকে যদি যে কোন একজনের এই থ্যালাসেমিয়া হয়ে থাকে তাহলে থ্যালাসেমিয়া মাইনর বলে বা বিটা থ্যালাসেমিয়া বলা হয় । আরো পড়তে ক্লিক
থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ কোন বয়সে প্রকাশ পায়
একটি শিশুর বয়স বাড়ার সাথে সাথে এবং দুই বছর থেকে সাধারনত এই রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেতে থাকে । তাই বলা হয় যত দ্রুত সম্ভব এই থ্যালাসেমিয়া সনাক্ত হলে ভাল ।
থ্যালাসেমিয়া রোগের অপর নাম কী
থ্যালাসেমিয়া এক প্রকার বংশগত বা জ্বিনগত রোগ । যেটা বাবা অথবা মা অথবা উভয় জনের মাধ্যমে এটি ছড়ায় ।
শেষ উক্তি
পরিশেষে বলা যায় যে আশাকরি আপনারা থ্যালাসেমিয়া রোগী কতদিন বাচে এটা সম্পর্কে একটা সম্যক ধারণা পেয়েছেন ।