Anomaly Scan: Anomaly Scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে

 

Anomaly Scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে
                                               Anomaly Scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে


Anomaly Scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে,এটা আলোচনা করার পাশাপাশি আজকে আমরা এনোমালি স্ক্যান রিপোর্ট বয় আর গার্ল, এনোমালি টেস্ট কি, Normal anomaly scan report, অ্যানোমালি স্ক্যান কত সপ্তাহে করতে হয়, Anomaly Scan কিভাবে করা হয় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব । 

Anomaly scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে

আসলে  টেস্ট করতে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন টাকা লাগে বাংলাদেশে । এটা ডিপেন্ড করে মূলত হাসপাতাল ভেদে । কোন জায়গায় লাগে ২ হাজার কোথাও ২৫০০ টাকা আবার কোথাও ৩০০০ টাকা এমনকি ৫০০০ হাজার টাকাও রাখে ঢাকা শহরের কোন কোন হাসপাতালে । তবে এটা বলা যায় যে সাধারনত বেশিরভাগ জায়গাতে ২০০০ টাকার মধ্যে হয়ে যায় । আমার মেয়ে মারজুকা হওয়ার সময় আমি যশোর ইবনেসিনা হাসপাতালে স্ক্যান করিয়েছিলাম ২০০০ টাকার মধ্যে হয়ে গিয়েছিল । 

Anomaly scan কি ? 

আসলে এই স্ক্যানটি মূলত করতে হয় ২০ থেকে ২২ সপ্তাহে । কারণ এই স্ক্যানটি খুবই গুরুত্ব রাখে কারণ বাচ্চার জন্মকালিন ত্রুটি থাকলে ধরা পড়ে । তাই এই টেস্ট খুবই গুরুত্ব রাখে, তাছাড়াও এর মাধ্যমে বাচ্চার মাথা, ক্লেফট লিপ বা তালু কাটা, ডায়াফ্রাগমেটিক হার্ণিয়া,স্প্যাইনা বাই ফিডা মানে ভ্রুনের স্প্যাইনাল কর্ডের গঠন, এনেন কেফালি, ইত্যাদি বিষয়সহ বেশকিছু বিষয় জানা যায় ।   

এনোমালি টেস্ট কি ? 

এনোমালি টেস্টটি মূলত করতে হয় ২০ থেকে ২২ সপ্তাহের মধ্যে এবং এটার দারা বাচ্চার সবকিছু জানা যায় । যেমন বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে, জন্মকালীন কোনো ত্রুটি আছে কিনা তাও জানা যায় । 

Anomaly Scan কিভাবে করা হয় ? 

যখন এই টেস্ট করা হয় তার ১ বা ১/২ ঘন্টা আগে পানি পান করতে দেওয়া হয় যাতে করে টেস্টটি ক্লিয়ারভাবে বোঝা যায় । কারন তলপেটে একটি ক্রিম লাগিয়ে সেখানে পেটের চারিদিকে ঘুরানো হয় যাতে স্পষ্ট ফুটে ওঠে সবকিছু ।  


অ্যানোমালি স্ক্যান কত সপ্তাহে করতে হয় ?

এই অ্যানোমালি স্ক্যান মূলত করতে হয় ২০ থেকে ২২ সপ্তাহের মধ্যে । 

Normal anomaly scan report

নরমাল অ্যানোমালি স্ক্যান এর মাধ্যমে একটি বাচ্চার জন্মকালীন ত্রুটিসহ সবকিছু জানা যায় । বাচ্চাটি ছেলে না মেয়ে সবকিছু বোঝা যায় । 

5 month anomaly scan report boy or girl ?

মূলত এই স্ক্যানটি ৫ মাসের সময় করতে হয় ( ২০ থেকে ২২ সপ্তাহ )  কারণ এই সময় করলে বোঝা যায় যে বাচ্চাটি ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে, তাছাড়াও জন্মকালীন বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কেও জানা যায় । 

এনোমালি স্ক্যান রিপোর্ট বয় আর গার্ল

মূলত যারা এনোমালি স্ক্যান করে তাদের বেশিরভাগ লোকেরই উদ্দেশ্য থাকে বাচ্চাটি ছেলে নাকি মেয়ে হবে সেটা দেখা । তবে ইদানিং মানুষ এই টেস্টগুলো করে থাকে অনেক সচেতন হওয়ার জন্য । 

শেষ কথা 

পরিশেষে বলা যায় যে, আশাকরি আপনারা Anomaly Scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে সেই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন । 

Tagline:ট্যাগলাইন: 

 Anomaly Scan করতে কত টাকা লাগে বাংলাদেশে, এনোমালি স্ক্যান রিপোর্ট বয় আর গার্ল, Normal anomaly scan report, 5 month anomaly scan report boy or girl , অ্যানোমালি স্ক্যান কত সপ্তাহে করতে হয় , এনোমালি টেস্ট কি,anomaly scan,অ্যানোমালি স্ক্যান কেন করতে হয়,অ্যানোমালি স্ক্যান কখন করতে হয়,anomaly scan 4d,আইভিএফ চিকিৎসায় কত সময় লাগে,anomaly scan bangla,anomaly scan 20 weeks,what is anomaly scan test,what is anomaly scan test in pregnancy,বাচ্চাদের লিঙ্গ কত দিন পর থেকে বোঝা যায়,অ্যানোমালি স্ক্যান কখন করতে হয়,গর্ভাবস্থায় মায়ের কি কি টেস্ট করতে হয়,fhr কত থাকলে baby boy হবে,আলট্রাসাউন্ডে কত সপ্তাহে বোঝা যায় সন্তান ছেলে না মেয়ে,অ্যানোমালি স্ক্যান,অ্যানোমালি স্ক্যান কি,গর্ভবতীর আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট,অ্যানোমালি স্ক্যান না করলে কি হয়,আল্ট্রাসাউন্ড রিপোর্ট বোঝার সহজ উপায়,অ্যানোমালি স্ক্যান করার প্রয়োজনীয়তা কি,এনোমালি স্ক্যান,আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়,আল্ট্রাসাউন্ড রিপোর্ট বোঝার উপায়,আল্ট্রাসাউন্ড রিপোর্ট,এনোমালি টেস্ট কি,অ্যানোমালি স্ক্যান না করলে বাচ্চার কি ক্ষতি হয়,



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url